রত্ন Ratna

হংসেশ্বরী মন্দির বাঁশবেড়িয়া Hanseswari Temple Bansberia
১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট শাহজাহান বর্ধমান জেলার পাটুলির রাঘব দত্ত রায় কে সাতগাঁও অঞ্চলের একুশ টি পরগনার জমিদারি প্রদান করেন। তার পুত্র রামেশ্বর দত্ত। পরবর্তীকালে রাজা উপাধি পান। তিনি বাঁশ ঝাড় অধ্যুষিত এই এলাকা পরিষ্কার করে একটি দুর্গ নির্মাণ করেন। এখান থেকে এলাকার নাম হয় বাঁশবেড়িয়া। রামেশ্বরের মৃত্যুর পর তার পুত্রর রঘুদের এবং পরের রঘুদেবের […]
Read More
পাথরা পঞ্চরত্ন শিব মন্দির Pathra Pancharatna Shiv Temple
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পাথরা অঞ্চলে যে মন্দিরগুলি রয়েছে তার মধ্যে পঞ্চরত্ন শিব মন্দিরটি অন্যতম। পশ্চিমমুখী এই মন্দিরটি কালাচাঁদ মন্দিরের কাছে অবস্থিত। কেন্দেরীয় রত্নটি পঞ্চ রথ এবং বাকি চারটি রথ ত্রিরথ ঘরানা বিশিষ্ট। বাঁকানো চালাগুলির নিচে আগে টেরাকোটা ফলকের সারি ছিল,বর্তমানে তার কিছুই অবশিষ্ট নেই। কেবলমাত্র ডানদিকের দেওয়ালে একটি নকল দরজা আছে সেখানে একটি দন্ডায়মানা নারী […]
Read More
নশিপুর ২৫ রত্ন মন্দির Nasipur 25 ratna Temple
Normal বাংলায় যে ৬টি ২৫ চূড়া মম্দির রয়েছে তার মধ্যে মুর্শিদাবাদে নসিপুরের মন্দিরটি অন্যতম। নসিপুরের রাজবাড়ির ভেতরে এই মন্দিরটির অবস্থান। মন্দিরের গায়ে মার্বেল পাথরের একটি ফলকে দেখা যায় যে এর প্রতিষ্ঠাকাল ১৭৯৩ সাল। তৎকালীন জমিদার দেবী সিং রাজবাড়িটি নির্মান করেন ১৭৭৬ সালে এবং মন্দিরটি রাজা উদমন্ত সিংহ প্রতিষ্ঠা করেন ১৭৯৩ সালে। মন্দিরের মধ্যে এবং রাজবাড়ির […]
Read More
পাথরা শিব মন্দির Pathra Shib Temple
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পাথরা অঞ্চলে যে মন্দিরগুলি রয়েছে তার মধ্যে পঞ্চরত্ন মন্দিরটি অন্যতম। রাস্তার বাম পাশে মন্দিরটি সহ আরো কয়েকটি মন্দির আছে। পুর্বমুখী এই মন্দিরটি কংসাবতী নদীর ধারে অবস্থিত। ফলকলিপি আনুসারে দেখা যায় যে মন্দিরটি ১৭৪৯ শকাব্দে অর্থাৎ ১৮২৮ খৃষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত।১৯৯৮ সালে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া, মন্দিরটির সংস্কার করেন এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ সৌধ হিসাবে বিজ্ঞপ্তি […]
Read More
পাথরা নবরত্ন মন্দির Pathra Nabaratna Temple
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পাথরা অঞ্চলে যে মন্দিরগুলি রয়েছে তার মধ্যে নবরত্ন মন্দিরটি খুব উল্লেখযোগ্য। রাস্তার ডান পাশে পাঁচ ফুট নিচে নবরত্ন মন্দিরটি সহ আরো কয়েকটি মন্দির আছে। পশ্চিমমুখী এই মন্দিরটি কংসাবতী নদীর ধারে অবস্থিত। মন্দিরের চূড়ায় প্রথম তলে চারটি দ্বিতীয় তলে চারটি এবং কেন্দ্রীয় চূড়াসহ নবরত্ন মন্দিরটি এক সময় প্রচুর টেরাকোটা অলংকারে ভূষিত ছিল। ১৯৯৮ […]
Read More
রাধাকান্তজিউ মন্দির মল্লিকচক শিববাজার Radhakanta Jiu Temple Mallik Chalk Shibbazar
মেদিনীপুর শহরে মল্লিক চক অঞ্চলে মল্লিক পরিবারের প্রতিষ্ঠিত রাধাকান্ত জিউ মন্দিরটি অনবদ্য। নবরত্ন মন্দির টি পূর্বমুখী এর পাশেই আরেকটি নবরত্ন মন্দির আছে সেখানে দুর্গা পূজিত হন। এই পরিবারের ইতিহাস থেকে জানা যায় তাদের পূর্বপুরুষ জন্মেঞ্জয় মল্লিক এই নবরত্ন রাধাকান্ত মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাঁর ঠাকুরদা ছিলেন ভিখারি রক্ষিত তিনি ব্যবসা উপলক্ষে উড়িষ্যা থেকে মেদিনীপুরে চলে আসেন […]
Read More
ইটান্ডা পঞ্চরত্ন মমন্দির Itanda Pancha Ratna Temple
বীরভূম জেলায় বোলপুর থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম ইটান্ডা। বোলপুর থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে গ্রামটি অবস্থিত। এই গ্রামে বাজার পাড়ায় একটি পঞ্চরত্ন ঘরানার মন্দির আছে।মন্দিরটি ১২৩৫ বঙ্গাব্দ বা ১৭৫০ শকাব্দে প্রতিষ্ঠিত ।দক্ষিনমুখী মন্দিরটি আবহেলিত হয়ে পড়ে আছে। Itanda is a village under Bolpur police station in Birbhum district. The village is located 15 kilometers away from […]
Read More
ঘুরিষা নবরত্ন মন্দির Ghurisa Naba ratna Temple
বীরভূমের ইলামবাজার থানার অন্তর্গত ঘুড়িষা গ্রাম এক বর্ধিষ্ণু এলাকা। এই গ্রামে যে কটি টেরাকোটা অলংকৃত ইটের মন্দির আছে তার মধ্যে অন্যতম নবরত্ন মন্দির। শ্রী শ্রী গোপাল ও লক্ষী জনার্দন বিগ্রহ এখানে পূজিত হন। ১১৪৫ বঙ্গাব্দে অর্থাৎ ১৭৩৮ খৃষ্টাব্দে ক্ষেত্রনাথ দত্ত এই মন্দিরটি প্রতিষ্ঠা করেন। মন্দিরে প্রচুর টেরাকোটা ফলক রয়েছে। Ghurisha village under Ilambazar police station […]
Read More
চারকল পঞ্চরত্ন শিব মন্দির Charkol Pancha Ratna Shib Temple
বিষ্ণুপুরে নানুর থানার মধ্যে চারকল গ্রাম অবস্থিত। বর্ধিষ্ণু এই গ্রামে চ্যাটার্জিপাড়ায় একটি প্রাচীন শিব মন্দির রয়েছে। পঞ্চরত্ন এই মন্দিরটি পূর্বমুখী। মন্দিরের দেয়ালে উৎকীর্ণ একটি লিপিতে উল্লেখ রয়েছে যে এটি ১২৪৫ সালে ১১ আসাড় তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মন্দিরটি যে কত স্বল্প খরচে তৈরি হয়েছিল তা ওই ফলকে উল্লেখিত আছে। বর্তমানে ফলকের কিয়দংশ মন্দিরের গায়ে লাগানো আছে। […]
Read More
মদনমোহন মন্দির Madanmohan Temple
বিষ্ণুপুরের নগর দেবতা মদনমোহনের এক রত্ন মন্দিরটি এক কথায় অনবদ্য। মাকড়া পাথরের ভিত্তি ভূমির উপরে টেরাকোটা অলঙ্করণ সমৃদ্ধ মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল ১৬৯৪ খ্রিস্টাব্দে। ধনুক আকৃতি বাঁকা চালার উপরে স্থাপিত শিখরটি অনবদ্য। মন্দিরের প্রতিষ্ঠা লিপিটি এইরকম –“শ্রী রাধাব্রজরাজনন্দন পদাম্ভজেষু তৎ প্রীতয়ে মল্লাব্দে ফনীরাজশীর্ষগনিতে মাসে শুচৌ নির্মলেসৌধং সুন্দররত্নমন্দিরমিদং সার্ধংস্বচেতোহলিনাশ্রীমদ্দুর্জন সিংহ ভুমিপতিনা দত্তং বিশুদ্ধাত্মনা ১০০০”এটি পাঠে বোঝা যায় […]
Read More