ইন্দো-ইসলামিক শৈলী Indo Islamic

হরিহর মন্দির Harihar Temple
নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে কৃষ্ণনগর নবদ্বীপ রাস্তায় আমঘাটা রেল স্টেশন থেকে এক কিলোমিটার দূরে হরিহর মন্দিরটি অবস্থিত। বিভিন্ন কারণে এই মন্দিরটি কিছু বিশিষ্টতা অর্জন করেছে।এক সময় জলঙ্গির শাখা নদী অলকানন্দা এখান দিয়ে প্রবাহিত হতো।। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র এই নদীর তীরে হরিহর মন্দিরটি ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেছিলেন। যে দর্শনের বশিভূত হয়ে তিনি এই […]
Read More
নামো পাড়া শিব মন্দির Namo para Shib Temple
বীরভূম জেলার অন্যতম বর্ধিষ্ণুগ্রাম দুবরাজপুরে যে মন্দির সংস্কৃতির প্রচলন হয়েছিল তার মধ্যে নমোপাড়ায় নায়েক পরিবাররা যেখানে বসবাস করেন , সেখানে তিনটি মন্দিরের একটি গুচ্ছ রয়েছে। এক পাশে একটি চার চালা মন্দির এবং অন্যপাশে পঞ্চরথ ঘরানার একটি শিখর মন্দিরের মাঝে নবরত্ন মন্দিরটি অবস্থান করছে। জীর্ণ এই মন্দিরটি তে যে সুন্দর অলংকরণ ছিল তা বর্তমান অবস্থা থেকেও […]
Read More
পঞ্চ শিবালয় Pancha Shibalaya
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ওঝাপাড়ায় একটি ত্রয়োদশরত্ন মন্দির রয়েছে। এলাকাটিকে নামোপাড়াও বলা হয়। পাঁচটি শিব মন্দিরের গুচ্ছ নিয়ে মন্দির গুলি গড়ে উঠেছে। ত্রয়োদশরত্ন মন্দিরটির দুপাশে দুটি দেউল রীতির মন্দির সন্নিবেশিত হয়েছে। মন্দিরগুলি পাশাপাশি থাকলেও সেগুলি বারান্দাহীন। আরো দুটি মন্দির পাশে রয়েছে। সব গুলোরই উপাস্য দেবতা শিব। এলাকায় এর পরিচিতি পঞ্চ শিবমন্দির নামে।১৪ ফুট ৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য […]
Read More
শিব মন্দির Shib Temple
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দিরে যে ঘরানাটি গড়ে উঠেছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল মুদিপাড়ায় ( ময়না পাড়া) অবস্থিত শিব মন্দির। দুটি বীরভূম ঘরানার দেউল মন্দিরের মধ্যবর্তী অংশে ত্রয়োদশ মন্দিরটি অবস্থিত।মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাকাল পাওয়া যায়নি। বর্গাকার মন্দিরটির প্রতি দিক ১০ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা। এলাকার মানুষের কথায় উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে হেতমপুর রাজবংশের পক্ষ থেকে এই মন্দিরগুলি […]
Read More
শিব মন্দির Shib Temple
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দিরের যে ঘরানাটি গড়ে উঠেছিল তার এক উৎকৃষ্ট নিদর্শন ছিল দুবরাজপুর বাজার এলাকায় শিব মন্দিরটি। দেব কুমার চক্রবর্তী মহাশয় লিখিত ১৯৭২ সালে প্রকাশিত ‘বীরভূম জেলার পুরাকীর্তি’ গ্রন্থে এই মন্দিরটির অত্যন্ত সুন্দর একটি বিবরণ আছে।উক্ত বিবরণ অনুসারে মন্দিরের গায়ে টেরাকোটা ফলকের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন দেবদেবী , অবতার , সামাজিক এবং পৌরাণিক […]
Read More
জয়পুর রাধা দামোদর জীউ মন্দির দে পাড়া Jaipur Rdha Damodar Jiu Temple De Para
বাঁকুড়া জেলার জয়পুর থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম জয়পুর। এখানে হাট তলার কাছে দে পাড়ায় একটি নবরত্ন মন্দির আছে। রাধা দামোদর জিউ এখানকার উপাস্য দেবতা। উঁচু ভিত্তি ভূমির ওপরে ত্রিখিলানযুক্ত মন্দিরটি অবস্থিত । বাঁকানো কার্নিশ যুক্ত নবরত্ন মন্দির টি অপূর্ব কারুকার্য শোভিত । দে পরিবারের তত্ত্বাবধান মন্দিরটি সংরক্ষিত। মন্দিরে উৎকীর্ণ ফলকলিপি থেকে দেখা যাচ্ছে যে মন্দিরটি […]
Read More
জয়দেব কেন্দুলী রাধাবিনোদ মন্দির Jaydev Kenduli Radha Binod Temple
বীরভূম জেলা বোলপুর মহকুমা অন্তর্গত একটি গ্রাম কেঁদুলী। গীতগোবিন্দ রচয়িতা কবি জয়দেবের জন্মস্থান হিসাবে এই গ্রামটি চিহ্নিত হয়েছে। অজয় নদীর কাছে শ্রীরাধাবিনোদ নব রত্ন মন্দিরটি এখানে অবস্থিত। বর্তমান মন্দিরটি বর্ধমানের মহারানী নৈরানী দেবী ১৬৮৩ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন, অনেকের মতে মন্দিরটির ১৬৯২ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।মন্দিরের নবরত্ন চূড়াগুলি পীড়া ঘরানার বলে অনুমান করি। মন্দিরের সম্মুখীন প্রচুর টেরাকোটা […]
Read More
দশঘরা গোপীনাথ মন্দির Dasghara Gopinath Temple
হুগলি জেলার ধনেখালি থানার অন্তর্গত দশঘরা গ্রামটি অতিশয় বর্ধিষ্ণু। এই গ্রামে সদানন্দ বিশ্বাস এবং তার পরিবার অনেক পুরাকীর্তি স্থাপনের সাথে যুক্ত ছিলেন। পঞ্চরত্ন মন্দির ,দোল মঞ্চ ,রাস মঞ্চ , শিব মন্দির এরকম দেবালয় নির্মাণ তাদের অন্যতম কীর্তি। এছাড়াও তাদের নির্মিত কাছারি বাড়ি বৈঠকখানা নহবত খানা এখনো দেখা যায়। এই গ্রামের আরেক কৃতি মানুষ বিপিন কৃষ্ণ […]
Read More
শ্রীবাটি পঞ্চরত্ন মন্দির Sribati Pancharatna Temple
বর্ধমানের কাটোয়া থানার অন্তর্গত একটি গ্রাম শ্রীবাটি এই গ্রামটি একসময় খুব ঐতিহ্যপূর্ণ ছিল। বর্ধমান জেলার পুরা কীর্তি গ্রন্থে যজ্ঞেশ্বর চৌধুরী মহাশয়। এই গ্রামটি সম্বন্ধে কিছু আলোচনা করেছেন। অতীতে শোভারাম চন্দ নামে এক ব্যক্তি শ্রীবাটি অঞ্চলে বাস গৃহ নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন। এই চন্দ পরিবার এই অঞ্চলে কয়েকটি টেরাকোটা অলংকৃত মন্দির তৈরি করেন। চন্দ পরিবারের […]
Read More
হংসেশ্বরী মন্দির বাঁশবেড়িয়া Hanseswari Temple Bansberia
১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট শাহজাহান বর্ধমান জেলার পাটুলির রাঘব দত্ত রায় কে সাতগাঁও অঞ্চলের একুশ টি পরগনার জমিদারি প্রদান করেন। তার পুত্র রামেশ্বর দত্ত। পরবর্তীকালে রাজা উপাধি পান। তিনি বাঁশ ঝাড় অধ্যুষিত এই এলাকা পরিষ্কার করে একটি দুর্গ নির্মাণ করেন। এখান থেকে এলাকার নাম হয় বাঁশবেড়িয়া। রামেশ্বরের মৃত্যুর পর তার পুত্রর রঘুদের এবং পরের রঘুদেবের […]
Read More