মন্দির Temple

লক্ষীপারি রাধাগোবিন্দ Lakshmipari Radhagobonda
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পিংলা থানার ভেতরে বাস রাস্তা থেকে প্রায় চার পাঁচ কিলোমিটার কংক্রিটের পথ ধরে এগিয়ে গেলে পাওয়া যাবে লক্ষীপারি গ্রাম। বৈষ্ণব প্রভাব যুক্ত এই গ্রামে রাধাগোবিন্দ মন্দির টি অভিনব। জোড় বাংলা রীতিতে তৈরি এই ঘরানার মন্দির পশ্চিমবঙ্গে আর আছে কিনা জানা নেই। দুটি চারচালা মন্দির সামনে এবং পেছনে জুড়ে জোড় বাংলা ঘরানায় এই […]
Read More
শ্যামসুন্দর মন্দির Shyamsundar Temple
পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক মহকুমার ময়না ব্লকে ময়না গ্রামটি অবস্থিত। গড় ময়না একটি ঐতিহাসিক স্থান। ধর্মমঙ্গলে উল্লেখিত রাজা লাউসেনের রাজধানী এইখানে ছিল বলে কথিত আছে। গড় এলাকাটি দুটি পরীখা দিয়ে সম্পূর্ণভাবে মূল ভুভাগের সাথে বিচ্ছিন্ন। এখনো নৌকা করে পরীখা পেরিয়ে তারপর গড়ে ঢুকতে হয়।এই গড়ের মধ্যে অবস্থিত অন্যতম প্রাচীন শ্যামসুন্দর মন্দির। পঞ্চরত্ন বিশিষ্ট এই ইটের […]
Read More
শ্যামচাঁদ মন্দির Shyamchand Temple
নদীয়া জেলার শান্তিপুরে শ্যামচাঁদ পাড়ায় অবস্থিত আটচালা মন্দিরটি স্থাপত্যের এক অপরূপ নিদর্শন। লিপি অনুসারে ১৬৪৮ শক অর্থাৎ ১৭২৬ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল। মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্থানীয় রামগোপাল খাঁ চৌধুরী। কথিত আছে, মন্দির নির্মাণে দু লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল। মন্দিরের বিগ্রহ কৃষ্ণমূর্তি কষ্টিপাথরের তৈরি। প্রথম অবস্থায় রাধার মূর্তিতে ছিল সোনার। মন্দিরের সামনে খুব বড় একটি নাটমন্দির […]
Read More
হরিহর মন্দির Harihar Temple
নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে কৃষ্ণনগর নবদ্বীপ রাস্তায় আমঘাটা রেল স্টেশন থেকে এক কিলোমিটার দূরে হরিহর মন্দিরটি অবস্থিত। বিভিন্ন কারণে এই মন্দিরটি কিছু বিশিষ্টতা অর্জন করেছে।এক সময় জলঙ্গির শাখা নদী অলকানন্দা এখান দিয়ে প্রবাহিত হতো।। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র এই নদীর তীরে হরিহর মন্দিরটি ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেছিলেন। যে দর্শনের বশিভূত হয়ে তিনি এই […]
Read More
জলেশ্বর মন্দির Jaleswar Temple
প্রখ্যাত বৈষ্ণব তীর্থ শান্তিপুর অত্যন্ত পুরাকীর্তি সমৃদ্ধ স্থান। এখানে তিলি পাড়ায় জলেশ্বর মন্দিরটি পুরাকীর্তর এক অনন্য নিদর্শন। প্রতিষ্ঠা লিপির অভাবে পারিপার্শ্বিকতার বিচারে গুণীজনের মতে আঠারো শতকের প্রথম দিকে নদীয়ার রাজা রুদ্র রায়ের ছোট পুত্র রামকৃষ্ণের মাতা দেবী এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সে সময় শিবলিঙ্গটির নাম ছিল রুদ্রকান্ত। কথিত আছে একবার অনাবৃষ্টির সময় বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বৃষ্টি […]
Read More
নামো পাড়া চারাচালা শিব মন্দির Namo para charchala Shib Temple
বীরভূম জেলার অন্যতম বর্ধিষ্ণুগ্রাম দুবরাজপুরে যে মন্দির সংস্কৃতির প্রচলন হয়েছিল তার মধ্যে নমোপাড়ায় নায়েক পরিবাররা যেখানে বসবাস করেন , সেখানে তিনটি মন্দিরের একটি গুচ্ছ রয়েছে। এক পাশে একটি চার চালা মন্দির এবং অন্যপাশে পঞ্চরথ ঘরানার একটি শিখর মন্দিরের মাঝে নবরত্ন মন্দিরটি অবস্থান করছে। Among the temple culture that was prevalent in Dubrajpur, one of […]
Read More
দেওয়ানজী শিবমন্দির Dewanji Shib Temple
বীরভূম জেলা দুবরাজপুর থানার অন্তর্গত হেতমপুর গ্রামটি অত্যন্ত ঐতিহ্যশালী গ্রাম। হেতমপুর রাজবংশ উনবিংশ শতাব্দীতে এখানে বেশ কিছু মন্দির নির্মাণ করেন। রাজা শ্রীকৃষ্ণ চন্দ্র স্থাপিত চন্দ্রনাথ শিব মন্দিরের কাছে বাবু পাড়ার আরেকটি শিব মন্দির আছে। দেউল আকৃতির এই শিব মন্দিরটি দেওয়ানজি শিব মন্দির নামে খ্যাত। মন্দিরে কোন প্রতিষ্ঠা লিপি দেখি নি। শ্রদ্ধেয় দেব কুমার চক্রবর্তী লিখিত […]
Read More
নামো পাড়া শিব মন্দির Namo para Shib Temple
বীরভূম জেলার অন্যতম বর্ধিষ্ণুগ্রাম দুবরাজপুরে যে মন্দির সংস্কৃতির প্রচলন হয়েছিল তার মধ্যে নমোপাড়ায় নায়েক পরিবাররা যেখানে বসবাস করেন , সেখানে তিনটি মন্দিরের একটি গুচ্ছ রয়েছে। এক পাশে একটি চার চালা মন্দির এবং অন্যপাশে পঞ্চরথ ঘরানার একটি শিখর মন্দিরের মাঝে নবরত্ন মন্দিরটি অবস্থান করছে। জীর্ণ এই মন্দিরটি তে যে সুন্দর অলংকরণ ছিল তা বর্তমান অবস্থা থেকেও […]
Read More
পঞ্চ শিবালয় Pancha Shibalaya
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ওঝাপাড়ায় একটি ত্রয়োদশরত্ন মন্দির রয়েছে। এলাকাটিকে নামোপাড়াও বলা হয়। পাঁচটি শিব মন্দিরের গুচ্ছ নিয়ে মন্দির গুলি গড়ে উঠেছে। ত্রয়োদশরত্ন মন্দিরটির দুপাশে দুটি দেউল রীতির মন্দির সন্নিবেশিত হয়েছে। মন্দিরগুলি পাশাপাশি থাকলেও সেগুলি বারান্দাহীন। আরো দুটি মন্দির পাশে রয়েছে। সব গুলোরই উপাস্য দেবতা শিব। এলাকায় এর পরিচিতি পঞ্চ শিবমন্দির নামে।১৪ ফুট ৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য […]
Read More
শিব মন্দির Shib Temple
বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দিরে যে ঘরানাটি গড়ে উঠেছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল মুদিপাড়ায় ( ময়না পাড়া) অবস্থিত শিব মন্দির। দুটি বীরভূম ঘরানার দেউল মন্দিরের মধ্যবর্তী অংশে ত্রয়োদশ মন্দিরটি অবস্থিত।মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাকাল পাওয়া যায়নি। বর্গাকার মন্দিরটির প্রতি দিক ১০ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা। এলাকার মানুষের কথায় উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে হেতমপুর রাজবংশের পক্ষ থেকে এই মন্দিরগুলি […]
Read More