image

ত্রয়োদশ রত্ন Trayadasa Ratna

রত্ন শৈলীর মন্দিরে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দির খুবই সীমিত। সাধারণভাবে নবরত্ন মন্দিরে দোতলার ওপরে আরেকটি তল বাড়িয়ে চারটি রত্নের সংস্থাপন করা হয়। তাহলে মোট রত্নের সংখ্যা দাঁড়ায় ১৩। এর ব্যতিক্রম আরেকটি ঘরানা আছে এটা একতলা এবং একটাই প্রবেশদ্বার। এক্ষেত্রে পঞ্চরত্ন মন্দিরের কার্নিশের চারদিকে অতিরিক্ত আরো দুটি করে মোট আটটি রত্ন বা চুড়া যোগ করে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দির তৈরি করা হয়েছে। এই ঘরানাটিকে বলা হয় দুবরাজপুর ঘরানা।

The Thirteen Ratna (13 Pinnacled) temple is a rare variant within the Ratna style temple tradition. Typically, this design is achieved by adding a third storey to the Navaratna temple, featuring four additional ratnas or gems above the existing nine. This configuration results in a total of 13 pinnacles.
However, an exception to this norm exists in the form of a single-storey, single-entrance Thirteen Ratna temple. In this unique design, eight additional ratnas are strategically placed around the cornice of a Pancharatna temple, effectively creating a 13-pinnacled structure.
This distinctive architectural genre is known as the Dubrajpur style, named after its region of origin.

পঞ্চ শিবালয় Pancha Shibalaya

বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ওঝাপাড়ায় একটি ত্রয়োদশরত্ন মন্দির রয়েছে। এলাকাটিকে নামোপাড়াও বলা হয়। পাঁচটি শিব মন্দিরের গুচ্ছ নিয়ে মন্দির গুলি গড়ে উঠেছে। ত্রয়োদশরত্ন মন্দিরটির দুপাশে দুটি দেউল রীতির মন্দির সন্নিবেশিত হয়েছে। মন্দিরগুলি পাশাপাশি থাকলেও সেগুলি বারান্দাহীন। আরো দুটি মন্দির পাশে রয়েছে। সব গুলোরই উপাস্য দেবতা শিব। এলাকায় এর পরিচিতি পঞ্চ শিবমন্দির নামে।১৪ ফুট ৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্য […]

Read More

শিব মন্দির Shib Temple

বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ত্রয়োদশ  রত্ন মন্দিরে যে ঘরানাটি গড়ে উঠেছিল তার মধ্যে অন্যতম ছিল মুদিপাড়ায় ( ময়না পাড়া) অবস্থিত শিব মন্দির। দুটি বীরভূম ঘরানার দেউল মন্দিরের মধ্যবর্তী অংশে ত্রয়োদশ মন্দিরটি অবস্থিত।মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাকাল পাওয়া যায়নি। বর্গাকার মন্দিরটির প্রতি দিক ১০ ফুট ৬ ইঞ্চি লম্বা। এলাকার মানুষের কথায় উনবিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে হেতমপুর রাজবংশের পক্ষ থেকে এই মন্দিরগুলি […]

Read More

শিব মন্দির Shib Temple

বীরভূম জেলার দুবরাজপুরে ত্রয়োদশ রত্ন মন্দিরের যে ঘরানাটি গড়ে উঠেছিল তার এক উৎকৃষ্ট নিদর্শন ছিল দুবরাজপুর বাজার এলাকায় শিব মন্দিরটি। দেব কুমার চক্রবর্তী মহাশয় লিখিত ১৯৭২ সালে প্রকাশিত  ‘বীরভূম জেলার পুরাকীর্তি’ গ্রন্থে এই মন্দিরটির অত্যন্ত সুন্দর একটি বিবরণ আছে।উক্ত বিবরণ অনুসারে মন্দিরের গায়ে টেরাকোটা ফলকের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন দেবদেবী , অবতার , সামাজিক এবং পৌরাণিক […]

Read More

হংসেশ্বরী মন্দির বাঁশবেড়িয়া Hanseswari Temple Bansberia

১৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে মুঘল সম্রাট শাহজাহান বর্ধমান জেলার পাটুলির রাঘব দত্ত রায় কে সাতগাঁও অঞ্চলের একুশ টি পরগনার জমিদারি প্রদান করেন। তার পুত্র রামেশ্বর দত্ত। পরবর্তীকালে রাজা উপাধি পান। তিনি বাঁশ ঝাড় অধ্যুষিত এই এলাকা পরিষ্কার করে একটি দুর্গ নির্মাণ করেন। এখান থেকে এলাকার নাম হয় বাঁশবেড়িয়া। রামেশ্বরের মৃত্যুর পর তার পুত্রর রঘুদের এবং পরের রঘুদেবের […]

Read More

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *