Discover Banglar digital cultural heritage
Search, save and share art, books, films and music from thousands of cultural institutions
Search, save and share art, books, films and music from thousands of cultural institutions
নদীয়া জেলার শান্তিপুরে শ্যামচাঁদ পাড়ায় অবস্থিত আটচালা মন্দিরটি স্থাপত্যের এক অপরূপ নিদর্শন। লিপি অনুসারে ১৬৪৮ শক অর্থাৎ ১৭২৬ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটি তৈরি হয়েছিল। মন্দিরটির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্থানীয় রামগোপাল খাঁ চৌধুরী। কথিত আছে, মন্দির নির্মাণে দু লক্ষ টাকা খরচ হয়েছিল। মন্দিরের বিগ্রহ কৃষ্ণমূর্তি কষ্টিপাথরের তৈরি। প্রথম অবস্থায় রাধার মূর্তিতে ছিল সোনার। মন্দিরের সামনে খুব বড় একটি নাটমন্দির […]
নদীয়া জেলার শান্তিপুরে কাঁসারী পাড়ায় একটি মন্দির গুচ্ছ রয়েছে। দুপাশে দুটি আটচালা শিব মন্দিরের মাঝখানে একটি দালান মন্দির এবং সামনে একটি বড় নাট-মন্দির রয়েছে। দুপাশের দুটি শিব মন্দিরের একটি যাদবেশ্বর এবং অপরটি মাধবেশ্বর নামে পরিচিত। মধ্যখানে দালান মন্দিরটিতে কষ্টি পাথরের বেনু কৃষ্ণ এবং অষ্টধাতুর রাধামুর্তী আছে। প্রতিষ্ঠা লিপি অনুসারে ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে শিব মন্দির দুটি প্রতিষ্ঠিত […]
নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহর থেকে ৯ কিলোমিটার দূরে কৃষ্ণনগর নবদ্বীপ রাস্তায় আমঘাটা রেল স্টেশন থেকে এক কিলোমিটার দূরে হরিহর মন্দিরটি অবস্থিত। বিভিন্ন কারণে এই মন্দিরটি কিছু বিশিষ্টতা অর্জন করেছে।এক সময় জলঙ্গির শাখা নদী অলকানন্দা এখান দিয়ে প্রবাহিত হতো।। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র এই নদীর তীরে হরিহর মন্দিরটি ১৭৭৬ খ্রিস্টাব্দে নির্মাণ করেছিলেন। যে দর্শনের বশিভূত হয়ে তিনি এই […]
নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগর শহরের মধ্যে বিখ্যাত আনন্দময়ী কালী মন্দিরটি অবস্থিত। প্রতিষ্ঠালীপির পাঠ অনুসারে ১৮০৪ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। স্থানীয় মানুষ এই জায়গাটাকে আনন্দময়ীতলা বলেন। সম্ভবত কৃষ্ণনগরের মহারাজা শ্রীমান গিরিশ চন্দ্রের অভিষেক উৎসব উপলক্ষে মন্দির স্থাপিত হয়।মন্দিরের ভূমি সংলগ্ন অংশে চার লাইনের প্রতিষ্ঠা লিপিটি এইরকম – ” বেদাঙ্গেক্ষণগোত্রকৈরবকুলাধিপে শকে শ্রীযুতে কৈলাসপ্রতিরূপকৃষ্ণনগরে শ্রীমৎগিরীশোৎসবে ।নাম্নানন্দময়ী শুভেহহনি মহামায়া মহাকালভৃৎরাজ্ঞা শ্রীলগিরিশচন্দ্র […]
প্রখ্যাত বৈষ্ণব তীর্থ শান্তিপুর অত্যন্ত পুরাকীর্তি সমৃদ্ধ স্থান। এখানে তিলি পাড়ায় জলেশ্বর মন্দিরটি পুরাকীর্তর এক অনন্য নিদর্শন। প্রতিষ্ঠা লিপির অভাবে পারিপার্শ্বিকতার বিচারে গুণীজনের মতে আঠারো শতকের প্রথম দিকে নদীয়ার রাজা রুদ্র রায়ের ছোট পুত্র রামকৃষ্ণের মাতা দেবী এটি প্রতিষ্ঠা করেন। সে সময় শিবলিঙ্গটির নাম ছিল রুদ্রকান্ত। কথিত আছে একবার অনাবৃষ্টির সময় বিজয় কৃষ্ণ গোস্বামী বৃষ্টি […]
বীরভূম জেলার অন্যতম বর্ধিষ্ণুগ্রাম দুবরাজপুরে যে মন্দির সংস্কৃতির প্রচলন হয়েছিল তার মধ্যে নমোপাড়ায় নায়েক পরিবাররা যেখানে বসবাস করেন , সেখানে তিনটি মন্দিরের একটি গুচ্ছ রয়েছে। এক পাশে একটি চার চালা মন্দির এবং অন্যপাশে পঞ্চরথ ঘরানার একটি শিখর মন্দিরের মাঝে নবরত্ন মন্দিরটি অবস্থান করছে। Among the temple culture that was prevalent in Dubrajpur, one of […]